ঢাকা ১১:৪৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মেধার পূর্ণ বিকাশ নিশ্চিত হলেই আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠবে শিশুরা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:২৬:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 68

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, শিশুরা আমাদের সমাজের অংশ। তারা ধীরে ধীরে বেড়ে উঠবে একজন সুনাগরিক হিসেবে। শিশুদের মেধা ও প্রতিভার পূর্ণ বিকাশ নিশ্চিত হলেই তারা আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে উঠবে।

বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) নিজ নির্বাচনী এলাকা ২৪ রংপুর-৬ এর অন্তর্গত পীরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে বিশেষ শিশুদের স্পোর্টস ফেস্টিভ্যাল-২০২৩ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

স্পিকার বলেন, ‘সঙ্গে আছি ফাউন্ডেশন’ করোনাকালীন সময়ে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সার্বিক সহযোগিতার মাধ্যমে একটি মহতী উদ্যোগের সূচনা করেছে। সরকারের পাশাপাশি সব বেসরকারি ও ব্যক্তি পর্যায়ের সবার সামষ্টিক উদ্যোগের মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের এগিয়ে নিতে হবে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য কন্যা শেখ সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক পরিচালক পদে নির্বাচিত হয়ে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ সরকার ২০১০ সালে মিরপুরে অটিস্টিক শিক্ষার্থীদের জন্য ‘সুবর্ণা’ ভবন নির্মাণ ও দুটো অ্যাপসের মাধ্যমে তাদের বিশেষ প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে।

তিনি আরও বলেন, পীরগঞ্জের গোলেজা খাতুন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিজম বিদ্যালয়, আব্দুল্লাহপুর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিজম বিদ্যালয় এবং সাদুল্যাপুর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিজম বিদ্যালয়সহ যে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও এর শিক্ষকরা বিশেষ শিশুদের চাহিদা অনুযায়ী পাঠদান এবং সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন তারা মানবিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন ।

শিরিন শারমিন বলেন, অভিভাবকদের বিশেষ শিশুদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে। তাদেরকে অবহেলা করে পিছিয়ে দেয়ার সুযোগ নেই। অভিভাবকদের মধ্যে বিশেষ শিশুদের নিয়ে দুশ্চিন্তা ও উদ্বেগ কমাতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

তিনি এ সময় গোলেজা খাতুন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিজম বিদ্যালয়, আব্দুল্লাহপুর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিজম বিদ্যালয়, সাদুল্যাপুর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিজম বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন ও তাদের এগিয়ে যাওয়ার উৎসাহ প্রদান করেন।

মেধার পূর্ণ বিকাশ নিশ্চিত হলেই আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠবে শিশুরা

আপডেট সময় ০২:২৬:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, শিশুরা আমাদের সমাজের অংশ। তারা ধীরে ধীরে বেড়ে উঠবে একজন সুনাগরিক হিসেবে। শিশুদের মেধা ও প্রতিভার পূর্ণ বিকাশ নিশ্চিত হলেই তারা আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে উঠবে।

বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) নিজ নির্বাচনী এলাকা ২৪ রংপুর-৬ এর অন্তর্গত পীরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে বিশেষ শিশুদের স্পোর্টস ফেস্টিভ্যাল-২০২৩ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

স্পিকার বলেন, ‘সঙ্গে আছি ফাউন্ডেশন’ করোনাকালীন সময়ে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সার্বিক সহযোগিতার মাধ্যমে একটি মহতী উদ্যোগের সূচনা করেছে। সরকারের পাশাপাশি সব বেসরকারি ও ব্যক্তি পর্যায়ের সবার সামষ্টিক উদ্যোগের মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের এগিয়ে নিতে হবে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য কন্যা শেখ সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক পরিচালক পদে নির্বাচিত হয়ে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ সরকার ২০১০ সালে মিরপুরে অটিস্টিক শিক্ষার্থীদের জন্য ‘সুবর্ণা’ ভবন নির্মাণ ও দুটো অ্যাপসের মাধ্যমে তাদের বিশেষ প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে।

তিনি আরও বলেন, পীরগঞ্জের গোলেজা খাতুন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিজম বিদ্যালয়, আব্দুল্লাহপুর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিজম বিদ্যালয় এবং সাদুল্যাপুর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিজম বিদ্যালয়সহ যে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও এর শিক্ষকরা বিশেষ শিশুদের চাহিদা অনুযায়ী পাঠদান এবং সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন তারা মানবিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন ।

শিরিন শারমিন বলেন, অভিভাবকদের বিশেষ শিশুদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে। তাদেরকে অবহেলা করে পিছিয়ে দেয়ার সুযোগ নেই। অভিভাবকদের মধ্যে বিশেষ শিশুদের নিয়ে দুশ্চিন্তা ও উদ্বেগ কমাতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

তিনি এ সময় গোলেজা খাতুন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিজম বিদ্যালয়, আব্দুল্লাহপুর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিজম বিদ্যালয়, সাদুল্যাপুর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিজম বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন ও তাদের এগিয়ে যাওয়ার উৎসাহ প্রদান করেন।